ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী
স্কুলে। ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে তিনি কলকাতার বেথুন কলেজ থেকে বি.এ পাশ করেন। পরীক্ষায় তিনি মেয়েদের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করেন এবং পদ্মাবতী স্বর্ণ পদক লাভ করেন। ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যাল়য়ে ইংরেজি বিষয়ে এমএ ভর্তি হন। ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দে তিনি দ্বিতীয় বিভাগে এমএ ডিগ্রী লাভ করেন। তিনিই ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম এমএ ডিগ্রীধারী।
বাঙালি সাংবাদিক, জনহিতৈষী এবং রাজনীতিক আন্দোলনে সক্রিয় ব্যকিত্ব লীলা নাগ (জন্ম: অক্টোবর ২১, ১৯০০ - মৃত্যু:জুন ১১ ১৯৭০) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী। তিনি আসামের গোয়ালপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর ছাত্র জীবন শুরু হয় ঢাকার ইডেন
তিনি নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর সহকারী ছিলেন। লীলা নাগের পিতা গিরীশচন্দ্র নাগ ছিলেন ম্যাজিস্ট্রেট। ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে বিপ্লবী অমিত রায়কে বিবাহের পরে তার নাম হয় লীলা রায় । লীলা রায় ভারতবর্ষের স্বাধীনতা সংগ্রামের একজন নেত্রী ছিলেন । এজন্য কয়েকবার তাঁকে কারা বরণ করতে হয়। তিনি মহিলা সমাজে মুখপাত্র হিসেবে “জয়শ্রী” নামে একটি পত্রিকা বের করেন। তিনি ঢাকার আরমানীটোলা বালিকা বিদ্যালয়, কামরুন্নেসা গার্লস হাই স্কুল এবং শেরে বাংলা বালিকা মহাবিদ্যালয় (তৎকালীন নারীশিক্ষা মন্দির) প্রতিষ্ঠা করেন। ভারত বিভাগের পর লীলা নাগ কলকাতায় চলে যান এবং সেখানেও কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেন।
Saturday, 4 October 2014
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment